ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি প্রয়োজন
ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি প্রয়োজন

চলুন জেনে নি ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি প্রয়োজন ?

ফ্রিল্যান্সিং আসলে অনেক জনের কাছে অনেক রকম কিছু মনে হয়। আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা শিখব ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি প্রয়োজন হয় সেটা ধাপে ধাপে স্টেপ বাই স্টেপ।

তার মধ্যে প্রথম যেই জিনিস টা লাগে ফ্রিল্যান্সিং করতে সেটা হচ্ছে রেলিভেন্ট স্কিল।

ফ্রিল্যান্সিং করতে গেলে আপনি পার্টিকুলার মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই কোন না কোন একটা স্কুলে পারদর্শী হতে হবে।

এবং শেষ কিন্তু অবশ্যই করতে হবে টাইট স্কিল, ব্যাক কম্পিউটারের কাজ করতে পারেন এই রকম একটা স্ক্রিল।

সেই কুলুঙ্গির উপর ভিত্তি করে আলটিমেট ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে কাজ করুন। এবং যদি আপনার এই প্রাসঙ্গিক দক্ষতা না থাকে তবে আপনাকে অবশ্যই একটি স্ক্রিল শিখতে হবে।

এবং দক্ষতা শিখুন এবং তারপর ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে কাজ করুন। ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে আপনি যে সেগমেন্টে কাজ করতে চান তার সাথে প্রাসঙ্গিক একটি স্ক্রিপ্ট জানা উচিত। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চান।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কি ধরনের আইটি দক্ষতা প্রয়োজন।

প্রথম এবং প্রধান জিনিস হল যে আপনার অবশ্যই মৌলিক কম্পিউটার অপারেটিং ক্ষমতা থাকতে হবে।

উদাহরণস্বরূপ, ইন্টারনেট ব্রাউজ করা, মাইক্রোসফ্ট অফিস সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা থাকা এবং ইমেল পরিচালনা করতে সক্ষম হওয়া।

এবং আপনি গুগলে সার্চ করে এই সম্পর্কিত কিছু প্রাথমিক জিনিস অবশ্যই জানেন।

এবং সেকেন্ড যে বিষয়টি সেটা হোচ্ছে

যে বিষয় টা নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান সেই বিষয়ের উপর দক্ষতা থাকা।

যেমন ধরেন আপনি কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছেন সে ক্ষেত্রে আপনার লেখালেখির স্ক্রীল থাকতে হবে।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে বা গুগোল ডকে একটা ডকুমেন্ট কিভাবে লিখতে হয়। কিভাবে ফরম্যাট করতে হয় কিভাবে কনভার্ট করতে হয় কিভাবে রেফারেন্সিং এড করতে হয়।

এই সব জিনিসগুলোকে আপনাকে জানতে হবে। একইভাবে আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ফটোশপ বা ইলাস্ট্রেটর বা ক্যানভা বা এই ধরনের যেকোন সফটওয়্যার কে শিখতে হবে

ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কম্পিউটার নির্বাচন

সেকেন্ড ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য প্রয়োজন হচ্ছে আপনার একটা কম্পিউটার। কম্পিউটার এখন বিষয়টা হচ্ছে যে কোন ধরনের কম্পিউটার থাকতে তবে।

এই প্রশ্নটা আসলে আসে, সো আপনি যদি সহজ কোন স্কিল নিয়ে কাজ করতে চান যেমন ধরেন ডিজিটাল মার্কেটিং, সেক্ষেত্রে আপ নি মানে যে এসিও বা ফেইসবুক

মারকেটিং এই টাইপের জিনিসগুলো আপনি শিখতে চাচ্ছেন। সেগুলোর জন্য আপনার বেসিক লেভেলের কম্পিউটার হলেই চলবে।

এটার জন্য হাই কনফিগারেশন কম্পিউটারের দরকার নেই। তবে আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন বা ভিডিও এডিটিং এর কাজ করতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে একটু হাই কনফিগারেশনের একটু এক্সপেন্সিভ কম্পিউটার প্রয়োজন।

কেননা এই সফটওয়্যারগুলো রান করতে গেলে একটু দামি হার্ডওয়ার একটু হাই কনফিগারেশনের হার্ডওয়ার প্রয়োজন হয়।

ডেক্সটপ কম্পিউটার নাকি ল্যাপটপ কম্পিউটার কিনব?

এখন কম্পিউটার তো লাগবেই কম্পিউটারের মধ্যে ডেক্সটপ কম্পিউটার কিনবো না ল্যাপটপ কম্পিউটার কিনব, একটা বিতর্ক থেকেই যায় সবার মধ্যে। এক্ষেত্রে একটা সাজেশন হলো আপনার যদি কাজের জায়গাটা নির্ধারিত থাকে।

মানে আপনি রুমের একটি র্টিকুলার জায়গায় বসে সবসময় কাজ করতে চান সেক্ষেত্রে, ডেক্সটপ কম্পিউটারের কিনুন ।

কারণ ডেক্সটপ এবং ল্যাপটপ কম্পিউটার মধ্যে যদি আমরা তুলনা করি তাহলে একই দামের মধ্যে কম্পারেটিভলি ভালো।

ডেক্সটপ কম্পিউটার আপনি পাবেন যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে চান আর কি। ল্যাপটপের দাম কম্পারেটিভ ডেক্সটপ এর থেকে সেম কনফিগারেশন একটু বেশি থাকে।

এক্ষেত্রে জায়গা স্পেসিফিক থাকলে ডেক্সটপ কম্পিউটারে যেতে পারেন। যদি আপনার কাজের জায়গাটা নির্ধারিত না থাকে।

আপনার আজকে হচ্ছে এখানে থাকতে হচ্ছে কালকে ওখানে থাকতে হচ্ছে। এখন মন চাচ্ছে বেডরুমে বসে কাজ করবেন, এখন মানুষের সোফায় বসে কাজ করবেন অথবা ইউনিভার্সিটি তে বসে কাজ করবেন তো বাসায় বসে কাজ করবে।

এরকম করতে হবে আপনার কাজের সেগমেন্ট তাতে সে ক্ষেত্রে ডেফিনেটলি আপনাকে ল্যাপটপ কম্পিউটার বুদ্ধিমানের কাজ।

বেসিক কাজের জন্য এখন যেই জিনিসটা আসে যে দাম এর ব্যাপারটা নিয়ে।

ডেক্সটপ বা ল্যাপ্টপের বাজেট

বেসিক কম্পিউটার গুলো পাওয়া যায় যেগুলো সহজ স্কিল এর কথা একটু আগে আমি বলেছি সেই সব কম্পিউটার কিনতে 30 থেকে 50 হাজার টাকার মধ্যে আপনি এমন কম্পিউটার পাবেন যেটা দিয়ে দিয়ে ওই বেসিক কাজ করা যাবে।

আর যদি একটু হাই এন্ড এর কাজ করতে চান যেমন ধরেন ভিডিও এডিটিং বা গ্রাফিক ডিজাইন রিলেটেড কাজ করতে চান সে ক্ষেত্রে 70000 থেকে মোটামুটি এক লক্ষ 50 হাজার টাকায় কম্পিউটার কিনলে সেটা দিয়ে আপনি মোটামুটি কাজ চালিয়ে যেতে পারবেন।

এক্ষেত্রে একটা টিপ হচ্ছে যে কম্পিউটার সাধারণত একটা কম্পিউটার কিনলে তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে জেনারেল চেঞ্জ করা হয় না।

সে ক্ষেত্রে ৫০০০ টাকা বা ১০০০০ টাকা একটু বেশি দিয়ে দরকার হইলে একমাস পরে কি আপনি একটা কম্পিউটার কিনেন।

তাহলে সেটা একটা ভালো ইনভেস্টমেন্ট হয় এবং আগামী তিন বছরের জন্য আপনাকে অগ্রিম চিন্তা না করতে হয়।

তারপর আমরা দেখি তিন নাম্বার স্টেপ সেটা হচ্ছে পেমেন্ট পেয়ে কিং একটা সিস্টেম থাকতে হবে আপনার।

পেমেন্ট

ধরেন আপনি মার্কেটপ্লেসে কাজ করলেন কাজ করতে গেলে আপনাকে বায়ার পেমেন্ট করবে ।

পেমেন্ট করার পরে কি হবে মার্কেটপ্লেস থেকে আপনার টাকাটা হাতে আসতে হবে।

আপনার টাকা হাতে আসার আগে মার্কেটপ্লেস তার কমিশন টা বা চার্জ তা কেটে রেখে দিবে।

তারপর আপনার কাছে বাকি টাকাটা আপনি আপনার. একাউন্টে নিয়ে আসতে পারবেন।

এক্ষেত্রে বাংলাদেশি যে কোন একটা ব্যাংক যার ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট নেওয়ার ক্যাপাসিটি আছে সেই সব ব্যাংকের মাধ্যমে আপনি সরাসরি টাকাটা নিয়ে আসতে পারেন।

অথবা কোন একটা পেমেন্ট সিস্টেম জারা হচ্ছে এই কারেন্সি নিয়ে কাজ করে তাদের মাধ্যমে আপনি কাজটা করতে পারেন।

সেক্ষেত্রে পেওনিয়ার আছে ওয়াইস ট্রানস্ফার আছে এরকম আরো কিছু ট্রান্সফার সিস্টেম আছে যাদের মাধ্যমে আপনি ডলার কে টাকায় কনভার্ট করে আপনার হাতে নিয়ে আসতে পারবেন।

৩-নাম্বার ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য প্রয়োজন যেটা সেটা হচ্ছে, একটা টাকা গ্রহণের সিস্টেম

এখন বিষয় হচ্ছে যে মার্কেট থেকে আপনি যখন টাকা উইড্র করতে যাবেন সেক্ষেত্রে, একটা বিষয়টি লক্ষণীয় সেটা হচ্ছে যে ১ থেকে ১০ কর্মদিবস সময় লাগতে পারে।

সেই টাকাটা আপনার কাছে অভিযোগ করার পরের হাতে আসার জন্য এবং আপনি চাইলে পেউনিয়নের মাধ্যমে যখন টাকা উত্তোলন করবেন।

তখন আসলে ডলার থেকে যখন টাকায় কনভার্ট হচ্ছে সেটা বাংলাদেশের যে কোন এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।

তবে এক্ষেত্রে একটা বিষয় অবশ্যই লক্ষণীয় যখন পেওনারের মাধ্যমে সরাসরি টাকা. উইড্রো করছেন সেখানে ডলারের রেট টা একটু দেখে নেবেন।

কারণ বাংলাদেশে ডলারের একটা অনেক ফ্লাকচুয়েট করে সেই ব্যাপারটা একটু দেখা জরুরী বিষয়।

৪ নবর যে বিষয় তা হলো আপনার কাজের একটা পোর্টফোলিও তৈরি করা।

পোর্টফোলিও জিনিসটা আসলে কি জিনিস। পোর্টফোলিও হচ্ছে একটা কেস বা ব্রিফকেস।

আমরা ছোটবেলায় দেখতাম যে আমাদের বা-চাচারা ব্রিফকেসে করে ওনাদের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট গুলো আছে খুব ইমপোর্টেন্ট দলিলাদি

ওগুলা হচ্ছে ব্রিফকেসের মধ্যে সংরক্ষন করে রেখে দিতে যখন যেখানে যেতে হবে সেটা নিয়ে যাচ্ছেন।

ঠিক একই রকমভাবে ফ্রিল্যান্সিং সাইটে পোর্টফলিও মানে হচ্ছে এরকম।

আপনার অনলাইন প্লাটফর্ম যেখানে আপনার যাবতীয় কাজ আপনি পর্যন্ত যত কাজ করেছেন কোথায় করেছেন কি করেছেন কার জন্য করেছেন।

সব জিনিস গুলো ডিটেলসে রাখতে পারবেন সেই জিনিসটাই বেসিকলি আপনার পোর্টফোলিও।

প্রশ্ন হচ্ছে এখন যেটা পোর্টফোলিও তৈরি করব কিভাবে.?

ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য পোর্টফোলিও তৈরি করতে গেলে প্রথমত হচ্ছে আপনি যেই সংক্রান্ত কাজগুলো করেছেন সবগুলো কাজকে একত্রিত করেন।

আপনি নিজের জন্য কাজ করে না অন্যের জন্য কাজ করে সবগুলো একত্রিত করেন।

একত্রিত পড়ার পরে দেন সেটা আপনার রেলিভেন্ট একটা ওয়েবসাইটে আপলোড করতে পারেন ডিতেইল লিখে সেটা আপনার পার্সোনাল ওয়েবসাইট হতে পারে।

অথবা যেকোন পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট হতে পারে গ্রাফিক ডিজাইনারদের জন্য আলাদা আলদা পোর্টফলিয় ওয়েবসাউইট আছে ।

যেমন Behance আছে dribbble আছে ভিডিও এডিটিং এর জন্য হচ্ছে যারা কাজ করছেন তারা ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে রেখে দিতে পারেন।

প্রাইভেট চ্যানেল করে এরকম পার্টি্কুলার নিয়র আপনি যে রেলিভেন্ট কাজগুলো আছে সে রেলিভেন্ট কাজগুলোর রিলেটেড যে পোর্টফোলিও সাইট গুলো আছে সেখানে আপলোড করতে হবে।

এক্ষেত্রে একটা বিষয় হচ্ছে আপনার যদি রেলিভেন্ট কোন পোর্টফোলিও সাইট না পান সে ক্ষেত্রে কি করবেন?

সে ক্ষেত্রে হচ্ছে আপনি আপনার পার্সোনাল জিনিস গুলো রেখে দিতে পারেন অথবা পার্সোনাল ওয়েবসাইট যদি না মেইন্টেন করতে চান গুগল ড্রাইভে জিনিস গুলো রেখে দিতে পারেন।

প্রয়োজন হলে যে কাউকে সেট্রাইভের লিংকটা জন্য শেয়ার করে দিতে পারেন। এবং সেখান থেকে সে আপনার কাছের যাবতীয় বৃত্তান্ত. দেখে নিতে পারে।

দেন ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য লাস্ট স্টেপ যেটা সেটা হচ্ছে, একটা সার্টিফিকেট থাকা।

এটা আমি পার্সোনালি পারসোনালি রিকমেন্ড করি সার্টিফিকেট ছাড়াও আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।

তবে হাই রিকমেন্ড একটা সার্টিফিকেশন থাকা। কিসের সার্সিখেছেন? আপনি যেই বিষ্যে কাজ শিখেছেন সেই কাজের সার্টিফিকেট।

একটা গবেষনায় দেখা গেছে যে যদি আপনার কাজের এক্সপেরিয়েন্স এর যে সার্টিফিকেট থাকে যে আপনি একটা স্কিল শিখেছেন।

অথবা সেই রেলিভেন্ট কোন কাজ করেছেন সেটার যদি কোন সার্টিফিকেশন থাকে তখন ৭০ পার্সেন্ট বেশি সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

৭০ সম্ভাবনা বেড়ে যাচ্ছে একটা কাজ পাওয়ার। আপনার একটা সার্টিফিকেশন আপনাকে একটু এগিয়ে রাখবে।

এবং বেসিকলি একটা সার্টিফিকেটে কিন্তু ওই ক্লাইন্টকে এতোটুকু ইনশিওর করে যে আপনি ওই কাজটা এ্যাটলিস্ট শিখেছেন বা করতে পারেন।

এক কথায়ঃ

সংক্ষেপে বলতে গেলে, ফ্রিল্যান্সিং করতে প্রয়োজন দক্ষতা, প্রোফাইল, প্রতিবন্ধী কাজ, কম্পিউটার এবং সফটওয়্যার স্কিল, এবং সময় ব্যবস্থাপনা।

শেষ কথাঃ

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করার পথে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়ে থাকেন, তবে প্রথমে আপনার দক্ষতা এবং আগ্রহ অনুসারে একটি ব্যক্তিগত এবং পেশাগত প্রোফাইল তৈরি করুন। সম্পর্ক ও প্রকাশের মাধ্যমে আপনি আপনার কাজের জন্য ক্লায়েন্ট খুঁজে বের করতে পারেন।

প্রাথমিক সাক্ষর নিয়ে কাজ শুরু করার পরে, যেমন সময় ব্যবস্থাপনা এবং স্কিল উন্নত করার সাথে সাথে আপনি পেশাদার এবং উদার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে সক্ষম হবেন।

ফ্রিল্যান্সিং আপনার স্বাধীনতা এবং সাক্ষর কাজ অনুভব করার সুযোগ সরবরাহ করতে পারে এবং আপনি নিজের ক্যারিয়ার নির্মাণে নিজেকে উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। শুভকামনা এবং সাফল্য আপনার সাথে থাকুক!

ট্যাগঃ

ফ্রিল্যান্সিং, ফ্রিল্যান্সার, ফ্রিল্যান্সিংওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সিংজব, ফ্রিল্যান্সিংলাইফ, ফ্রিল্যান্সিংক্যারিয়ার, ফ্রিল্যান্সিংঅপর্টিউনিটিজ, ফ্রিল্যান্সিংপ্রজেক্ট, ফ্রিল্যান্সিংমার্কেটপ্লেস, ফ্রিল্যান্সিংদক্ষতা, ফ্রিল্যান্সিং সাক্সেস, ফ্রিল্যান্সিংআয়, ফ্রিল্যান্সিংটিপস, ফ্রিল্যান্সিংক্লায়েন্ট, ফ্রিল্যান্সিংকমিউনিটি, ফ্রিল্যান্সিংগিগ, ফ্রিল্যান্সিংব্যবসা, ফ্রিল্যান্সিংসেবা, ফ্রিল্যান্সিংপোর্টফোলিও, ফ্রিল্যান্সিংনেটওয়ার্কিং, হোমবেসডওয়ার্ক, ডিজিটালনোমাদ।

এই ধরনের যেকোনো আপডেট নিউজ পেতে টেক_নিউজ এর সাথেই থাকুন।

ইন্সুরেন্স সম্পর্কে সমস্ত তথ্য জানতে ভিজিট করুন ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You May Also Like

আইফোন বনাম পাই ফোনের তুলনামূলক বর্ণনা ২০২৩

আইফোন বনাম পাই ফোনের তুলনামূলক বর্ণনা বলা যায়, টেসলার মডেল পাই স্মার্টফোনটি…

সেরা ফ্রিল্যান্সিং কাজ কোন গুলি? ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য যা যা জানা দরকার

সেরা ফ্রিল্যান্সিং কাজ কোন গুলি? ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য যা যা জানা…

মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্স কিভাবে নিবো।

মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্স একটি ওভারভিউ দিয়ে শুরু করুন, এর মিশন, পরিষেবার সুযোগ…